নার্ভ
ব্রেন
মেরুদণ্ড ব্যথা
স্পাইন
ঘুমালেও ক্লান্তি থেকে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো ঘুমের গুণমান। শুধুমাত্র ঘুমানোর সময় যথেষ্ট নয়, গভীর ও নিরবচ্ছিন্ন ঘুম জরুরি।
এছাড়া স্লিপ অ্যাপনিয়া, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, রক্তে হিমোগ্লোবিন কম থাকা, থাইরয়েড সমস্যা ইত্যাদিও হতে পারে।
আপনার যদি প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা ঘুমের পরেও ক্লান্তি থেকে যায়, তবে রক্ত পরীক্ষা ও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
প্রতিদিন ১–২ কাপ কফি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
তবে অতিরিক্ত কফি খেলে ঘুমের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, উদ্বেগ ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
বিশেষত যদি কেউ হৃৎপিণ্ডের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাকে কফির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
যদি আপনি পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করেন এবং শরীরে কোনো পুষ্টির ঘাটতি না থাকে, তাহলে প্রতিদিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
তবে রক্তে ভিটামিন ডি, বি১২, ক্যালসিয়াম বা আয়রনের অভাব থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত।
প্রাপ্তবয়স্ক একজন ব্যক্তির প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
তবে এটি নির্ভর করে আপনার ওজন, আবহাওয়া এবং দৈহিক পরিশ্রমের উপর।
প্রচুর ঘাম হলে বা গরম আবহাওয়ায় পানির প্রয়োজন বেড়ে যায়।
ওজন কমানোর জন্য সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
ফাস্ট ফুড, মিষ্টি জাতীয় খাবার, এবং উচ্চ কার্বোহাইড্রেট খাবার এড়িয়ে চলুন।
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করুন।
Ambulance Service
Ministry of Health
Dhaka Medical College & Hospital
Mohammadpur Police Station
Health Complex
Dhanmondi 32, Road 10, Health Care Center, Dhaka 5420, Bangladesh
014455727455774
contact@draminurrahman.com
03 Jun 2025
0 মন্তব্য
নার্ভ সমস্যার লক্ষণ ও সমাধান সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা এখানে প্রদান করা হয়েছে। এটি একটি তথ্যবহুল ও সহায়ক ভিডিও পোস্ট।
© 2025 Dr. Aminur Rahman's Nurosolution. All rights reserved.
Ask or Comment
ঘুমালেও ক্লান্তি থেকে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো ঘুমের গুণমান। শুধুমাত্র ঘুমানোর সময় যথেষ্ট নয়, গভীর ও নিরবচ্ছিন্ন ঘুম জরুরি।
এছাড়া স্লিপ অ্যাপনিয়া, মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তা, রক্তে হিমোগ্লোবিন কম থাকা, থাইরয়েড সমস্যা ইত্যাদিও হতে পারে।
আপনার যদি প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা ঘুমের পরেও ক্লান্তি থেকে যায়, তবে রক্ত পরীক্ষা ও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
প্রতিদিন ১–২ কাপ কফি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
তবে অতিরিক্ত কফি খেলে ঘুমের সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, উদ্বেগ ও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।
বিশেষত যদি কেউ হৃৎপিণ্ডের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাকে কফির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
যদি আপনি পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করেন এবং শরীরে কোনো পুষ্টির ঘাটতি না থাকে, তাহলে প্রতিদিন সাপ্লিমেন্ট খাওয়ার প্রয়োজন নেই।
তবে রক্তে ভিটামিন ডি, বি১২, ক্যালসিয়াম বা আয়রনের অভাব থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সাপ্লিমেন্ট খাওয়া উচিত।
প্রাপ্তবয়স্ক একজন ব্যক্তির প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
তবে এটি নির্ভর করে আপনার ওজন, আবহাওয়া এবং দৈহিক পরিশ্রমের উপর।
প্রচুর ঘাম হলে বা গরম আবহাওয়ায় পানির প্রয়োজন বেড়ে যায়।
ওজন কমানোর জন্য সুষম খাদ্য, নিয়মিত ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন।
ফাস্ট ফুড, মিষ্টি জাতীয় খাবার, এবং উচ্চ কার্বোহাইড্রেট খাবার এড়িয়ে চলুন।
প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করুন।